Apr 27, 2008

SOME BANGLA JOKES

এক জন বিরাট ধনী তার বাগান- বাড়ির পেছনের পুকুরে কুমির পুষতেন।একদিন তিনি তার বাড়িতে বিশাল এক পার্টি দিলেন।নানা জায়গা থেকে বহু লোক এলো সেই পার্টিতে।প্রচুর মদ্যপান আর খাওয়া দাওয়ার পরে পুরাকালের মহারাজদের স্টাইলে ধনী লোকটি ঘোষণা করলেন,যে সাহস করে কুমির ভর্তি পুকুরটি সাঁতরে পার হতে পারবে তাকে তিনি হয় এক কোটি টাকা দেবেন না হয় তিনি তার কাছে তার সুন্দরী কন্যাকে সমর্পণ করবেন।
কথাটি শেষ না হতেই ঝপাং করে একটি শব্দ।দেখা গেল এক জন লোক প্রান পণে সাতরাচ্ছে আর তার পিছনে তিনটা কুমির তাড়া করছে।সবাই পাড় থেকে লোকটা কে অজস্র উৎসাহ জুগিয়ে চলল।লোকটা আবশ্য ভালই সাঁতার কাটে তার উপর প্রাণের মায়া।কোন মতে হাঁপাতে হাঁপাতে অক্ষত অবস্থায় অন্য পাড়ে উঠলো।
ধনী লো্কটি এগিয়ে এসে লোকটির হাত ধরে বললেন,আমি বিশসাস করতে পারিনি এত সাহস দেখানোর মত ক্ষমতা কারও থাকতে পারে।
ইয়ং ম্যান তুমি কি চাও?আমার কন্যা, -না এক কোটি টাকা?
লোকটি তখনও হাঁপাচ্ছে।হাঁপাতে হাঁপাতে বলল, আমি আপনার কন্যাকেও চাইনা,আপনার এক কোটি টাকাও পেতে চাই না।আমি শুধু সেই শুয়োরের বাচ্চাটাকে একবার হাতের কাছে পেতে চাই-যে ব্যাটা আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছিল।



এক লোক অনেক চাপাবাজি করে। তো সে সঙ্গীত নিয়েও চাপাবাজি করছে। সে এই সঙ্গীত লিখেছে সেই সঙ্গীতের সুর দিয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি।
তো তার বন্ধু তাকে জিজ্ঞেস করলো, তুমি রবীন্দ্রসঙ্গীতের বিষয়ে কি জানো?
জবাবে সে বললো, কত রবীন্দ্রসংঙ্গীত লিখলাম আর তুমি বলো কি জানি




১.
গরু ঘাস খায়।
মানুষ গরু খায়।
সুতরাং মানুষ ঘাস খায়।
এটা হল পাগলের যুক্তি বা যখন তর্কে আর জেতার সম্ভাবনা থাকে না তখন আমরা এরকম অদ্ভুত যুক্তির সাহায্য নিয়ে থাকি।
উদাহরণঃ কয়েকদিন আগে আমরা কয়েকজন মিলে গল্প করছিলাম। আমরা কয়েকজন একজোট হয়ে আরেক বন্ধুর সাথে তর্ক করছিলাম। সে বলে আমাদের ফ্যাকাল্টি নাকি আইবিএ থেকে পাশ করেছে। কিন্তু আমরা সবাই জানি যে ফ্যাকাল্টি এন.এস.ইউ থেকেই পাশ করেছে। শেষ-এর দিকে আমরা যখন প্রায় জিতে গেছি তখন সে বলল, “ আমাদের ফ্যাকাল্টি নাকি ঐ কালো ব্যান্ডের মেয়েদের মত গান গাওয়া ছেলেটার কাছ থেকে ছ্যাঁকা খেয়েছে। আর যেহেতু সেই ছেলে আইবিএ-তে পড়েছে, সুতরাং আমাদের ফ্যাকাল্টিও আইবিএ-র স্টুডেন্ট।” এই কথা শুনে আমরা তর্ক থামিয়ে সজ়োরে হেসে উঠলাম।
২.
“ক”“খ”কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
“গ”“ক”কে হারিয়েছিল।
সুতরাং “গ”ও চ্যাম্পিয়ন।
এটা হলো মনকে স্বান্তনা দেয়ার জন্য খোঁড়া যুক্তি। এই যেমন, ২০-২০ ওয়ার্ল্ড কাপের পর অনেকেই নিজেদের মনকে স্বান্তনা দিতে এই যুক্তির আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশকেও চ্যাম্পিয়ন ঘোষনা করে অন্যের হাসির খোরাক হয়েছেন। তাদের মতে বাংলাদেশ কোনো একসময় ভারত-কে হারিয়েছিল। আজ যেহেতু ভারত চ্যাম্পিয়ন সুতরাং বাংলাদেশও নাকি চ্যাম্পিয়ন।
৩.
অমুকের ছেলে ক্লাসে প্রথম হয়।
আমরা তোমার পেছনে ওর বাবা মা-র চেয়ে বেশি পরিশ্রম করি আর তোমাকে বেশি সুযোগ সুবিধাও দেয়া হয়।
সুতরাং তোমাকেও প্রথম হতে হবে।
বাবা মা সন্তানদের ওপর এভাবে ১০০ কেজি বস্তার বোঝা চাপিয়ে দেয়। কিন্তু তারা বুঝতে চায় না যে, পড়ালেখায় বুদ্ধির দরকার সবচেয়ে বেশি। আর এভাবে বোঝা চাপিয়ে দিয়ে ছেলেমেয়েদেরকে উৎসাহিত করার চেয়ে আরও ভীতই করা হয়।



একটি সিরিযাস সাক্ষাতকার
আপনি কে?
গরীবের রাজা রবীন হুড।
আপনার ছেলে মেয়ে কয় জন?
ওরা এগার জন।
বড় ছেলে কি করে?
টপ-রংবাজ।
মেঝো ছেলে?
বিশ্ব প্রেমিক।
তার পরের জন?
সেয়ানা পাগল
ছোট ছেলে কি করে?
কুলি নাম্বার ওয়ান।
কোন জিনিসটা আপনার অপছন্দ?
হঠাৎ বৃষ্টি।
আপনার শ্বশুর সাহেব কি করে?
উনি পদ্মা নদীর মাঝি।
আপনার স্ত্রী সম্পর্কে বলুন?
সেতো চাপা ডাঙ্গার বউ।
ভক্তদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।
গরীব কেন কাঁদে?
ভক্তদের উদ্দেশ্যে কোন উপদেশ থাকলে বলুন।
মানুষ মানুষের জন্য।




যেমন স্বামী তেমন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার স্বামী (অমুক)তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্বর দিল এভাবে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১/ দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।
২/ বিদ্যুত্ত বিল ওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩/ বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।
৪/ সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই ……… (সেন্সর)
৫/ আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss। আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো।




লিঙ্গ সমস্যা
একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।
তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঠাল কোন লিঙ্গ ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঠালের বিচি আছে।
এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।
এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।




জেলখানা
জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।
তালা এক্সপার্ট!
বিচারকঃ আপনার পেশা কী?
আসামিঃ জি, আমি তালা এক্সপার্ট।
বিচারকঃ তালা এক্সপার্ট! আপনার কাজ তো দিনে থাকার কথা। কিন্তু রাত দুটোয় আপনি সোনার দোকানে কী করছিলেন?
আসামিঃ ওদের গেটের তালাটা ঠিক আছে কিনা পরখ করে দেখছিলাম!
গরু ও মহিষের কথোপকথন
গরুঃ তোর মাংসের চেয়ে আমার মাংসের দাম অনেক বেশী, ভাবতে ভালই লাগে……..
মহিষঃ জবাইয়ের পর তুইও গরু, আমিও গরু…শালা গরু কোথাকার।



পত্রিকায় ছাগ সংবাদ
একদা মনের সুখে কাঁঠাল পাতা চর্বন করিতে করিতে ছাগু ভীষণ টায়ার্ড হইয়া পড়িলো। সে শুইয়া শুইয়া জাবর কাটিতে লাগিত। ইত্যবসরে নিদ্রাদেবী তাহার চক্ষে স্থায়ী হইলে সে ঘোঁত ঘোঁত করিয়া নাক ডাকিতে থাকিলো।
সেই পথ দিয়া যাইতেছিলো ধেড়ে ইঁদুর। সে ছাগুর নিদ্রাযাপনের সুযোগ লইলো। সে দ্রুত ছাগুর পাছা মারিয়া দৌড় লাগাইলো। কিন্তু ছাগুর ঘুম ভাঙ্গিয়া গেলো এবং সে ব্যাপার বুঝিতে পারিয়া ধেড়ে ইঁদুরটিকে তাড়া করিল।
তাড়া খাইয়া সে ষ্টেশনের দিকে ছুটিল এবং এবং একটা ট্রেনে উঠিয়া পড়িলো। ছাগুও কিছুক্ষণ বাদে সে ট্রেনে আসিয়া উঠিলো। বাচাল ইদুঁরটি এরই মাঝে কিভাবে যেন শার্ট-প্যান্ট যোগাড় করিয়া পরিয়া নিলো এবং একটা পত্রিকা নিয়া মুখ ঢাকা দিলো।
ছাগু জনে জনে জিগাইতে লাগিলো, জনাব, আপনি কি একটা ধেড়ে ইঁদুরকে আসিতে দেখিয়াছেন?
একসময় সে শার্ট-প্যান্ট পরা ধেড়ে ইদুঁরকে একই প্রশ্ন করিলো। ধেড়ে পত্রিকা থেকে মুখ না তুলিয়া কহিলো, সে দুষ্ট ইদুঁরটা তো যে কিনা কিছুক্ষণ আগে আপনার পাছা মেরেছে।
ছাগু কহিলো, কি আর বলিব দু:খের কথা। দেখুন, পাছা মেরেছে এক ঘন্টাও হয় নাই, অথচ এরই মাঝে খবরটা পত্রিকায় এসে গেছে।




১.
বড় মাঠের এক পাশে ৪/৫ জন ছেলে বসে গল্প করছে,
মাঠের অন্য পাশে ৪/৫ জন মেয়ে বসে গল্প করছে, মেয়েদের একজন বলল, আচ্ছা- ছেলেরা বসে বসে কি কথা বলেরে?
মেয়েদের অন্য একজন বলল, কেন- আমরা বসে বসে যে সব কথা বলি, ছেলেরা ও তাই বলে আরকি!!
তখন মেয়েদের একজন বলল, ছি!ছি!ছি! ছেলেরা এত খারাপ!
২.
একদিন ছোট ছেলেটি সাইকেলের নীচে পড়ে ব্যথা পেয়ে কান্না করছে । বাবা ছেলেটিকে দুই টাকা দিল এবং ছেলেটি কান্না থামিয়ে বাবাকে বলল, বাবা- সাইকেলের নিচে পরায় তুমি আমাকে দুই টাকা দিলে, ট্রাকের নীচে পড়লে কত দিবে বাবা?





গণিতজ্ঞের চায়ের পানি গরম করা
এক গণিতজ্ঞ দিনরাত গণিত নিয়ে এতই ব্যস্ত থাকেন যে, একমাত্র গণিত ছাড়া দুনিয়ার আর কোন প্র্যাক্টিক্যাল বিষয় সম্পর্কে তার পরিষ্কার কোন ধারণা নেই। এই নিয়ে তার স্ত্রী সবসময়ই তার উপর চোটপাট করেন। কাজেই স্ত্রীর মন রক্ষা করার জন্য একদিন তিনি স্ত্রীকে আশ্বাস দিয়ে বললেন, যাও এখন থেকে আমি তোমার কাছ থেকে টুকটাক সংসারের কাজকর্ম শিখব। স্ত্রী খুবই আনন্দিত হয়ে প্রথমেই তাকে চা তৈরি করা শিখিয়ে দিলেন।
চা তৈরির নিয়মটা স্বামীর মনে আছে কি না, সেটা পরীক্ষা করার জন্য দুদিন পরে স্ত্রী স্বামীকে জিজ্ঞেস করলেন, আচ্ছা বলতো, তোমাকে যদি একটা কেতলি আর দেশলাই দেওয়া হয় আর বলা হয় ঘরে গ্যাসের স্টোভ আছে এবং কলে পানি আছে, তাহলে তুমি ঠিক কিভাবে চায়ের পানি গরম করবে?
জটিল সব গণিতের সমস্যায় বেচারা স্বামী নিয়মটা ভুলেই গিয়েছিলেন। কিন্তু অনেক ভেবে কিছুটা স্মরণ শক্তি থেকে আর বাকিটা অনুমান থেকে ভয়ে ভয়ে বললেন, প্রথমে কেতলিতে পানি নিব। তারপর দেশলাই জ্বালিয়ে গ্যাসের স্টোভটা চালাবো। তারপর কেতলিটা স্টোভের উপর বসিয়ে পানিটা গরম করলেই তো মনে হয়ে যাবে। তাই না?
হ্যাঁ, হয়েছে - স্ত্রী বললেন। আচ্ছা এবার বলতো, যদি তোমাকে একটা পানি ভর্তি কেতলি দেওয়া হয় আর একটা দেশলাই এবং গ্যাসের স্টোভ দেওয়া হয়, তাহলে কি করবে?
গণিতজ্ঞ এবার হাসিমুখে উত্তর দিলেন, এটা তো খুবই সহজ। প্রথমে কেতলি থেকে পানিটা ফেলে দিব। তাহলেই সমস্যাটা ঠিক আগের সমস্যাটার মতো হয়ে যাবে। আর সেটার সমাধান তো একটু আগেই করেছি। তাই না!






ছাত্র-শিক্ষক কৌতুক সমগ্র
১.
শিক্ষক: ঘুম পেলে আমরা বিছানায় যাই কেন?
ছাত্র : ঘুম পেলেও বিছানা আমাদের কাছে আসেনা তাই।
২.
শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন-?
ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।
শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা—আকবর (১৫৪২-১৬০৫)
ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার।
৩.
শিক্ষক: বলতো বিবিসি তে কি হয়?
আরিফ: ব্রিটিশ ব্রড কাষ্টিং।
শিক্ষক: গুড। বিবি তে কি হয়?
জহির: বাংলাদেশ ব্যাংক।
শিক্ষক: ভেরী গুড। ইএসপিএন এ কি হয়?
মদন: সারাদিন শুধু খেলা হয় স্যার।
৪.
শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে দিলেন। টুকু ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত- হয়ে পড়ল।
টুকু লিখল: বৃষ্টির কারনে ম্যাচটি বাতিল করা হয়েছে।
৫.
বায়োলজির শিক্ষক ব্যাঙের পেট কেটে ছাত্রদের কোথায় কি আছে দেখাচ্ছেন।
: ধর, মানুষের পেট এভাবে কাটলে, তখন কি কি দেখবে?
: সবার আগে পুলিশ, তারপর জেলখানা স্যার।
৬.
স্কুলের প্রথম দিনে ছেলে বাড়ি ফিরল ।
বাবা আদর করে কাছে ডেকে বললেন, স্কুলে কি শিখলে বাবা ?
ছেলে বলল, কিছুই না। আবার নাকি কাল যেতে হবে।
৭.
যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে-
শিক্ষক: আমি টেবিল ছুয়েছি, টেবিল মাটি ছুয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুয়েছি। এভাবে একটি যুক্তি দেখাওতো।
ছাত্র: আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।
৮.
শিক্ষক: যারা একেবারে গাধা বা নির্বোধ তারা ছাড়া সবাই বসে পড়ো। (সকল ছাত্র বসলেও একজন দাড়িয়ে আছে)
শিক্ষক: কিরে, তুই গাধা নাকি নির্বোধ?
ছাত্র: না স্যার, আপনি একা দাড়িয়ে আছেন এটা ভাল দেখাচ্ছেনা, তাই…
৯.
শিক্ষক : গরু ঘাস খাচ্ছে এমন একটা ছবি আঁকো।
কিছুক্ষণ পর-
ছাত্র : স্যার আমার আঁকা শেষ।
শিক্ষক : (ধমক দিয়ে) আমি আঁকতে বলেছি গরু ঘাস খায় আর তুমি শুধু গরু এঁকেছ কেন?
ছাত্র : গরু সব ঘাস খেয়ে ফেলেছে স্যার।
১০.
শিক্ষক : তোকে তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলেছিলাম। তুই তো দিলি সাদা কাগজ। কেন?
ছাত্র : স্যার, আমি তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন্তু আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না।