ইদানীং ইসলামী ছাত্রশিবির কিছু জনকল্যান মুলক উদ্যোগ নিছে, যা কিনা আমার মতন মুর্খের কাছে ও মনে হইতেছে গাছের গোড়া কাইটা আগায় পানি ঢালা। পত্রিকায় আজকা দেখলাম ইসলামি ছাত্র শিবিরের শুয়োরের পাল গাছ লাগাইতেছে মতান্তরে এই দেশের মাটি এবং বাতাস দুষিত করতেছে। এই শুয়োরগুলান কোন বদ মতলব ছাড়া এই কাজ করতেছে , কোন বাচ্চা ও মনে হয় বিশ্বাস করবে না। তাইলে এদের লাভটা কি আমরা একটু আলোচনা করি-
আমার মনে হয় এই ধরনের সামাজিক কল্যানমুলোক কাজের উদ্দেশ্য তারা খুব সহজেই গন-সংযোগের সুযোগ পাচ্ছে। মজার ব্যাপার হইল আমাদের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের আবাল ছাত্র সংঘটনের কাজ হইল আস্রবাজি, টেন্ডারবাজি করা। এই রকম চিকনা বুদ্ধি এদের কোন্ দিন হবে বইলা মনে হয় না। অথচ ছাত্র শিবির কত সহজেই এই কামটা কইরা ফালাইল। দেশের আমুল পরিবর্তনের জন্য প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংঘটনের এইগুলান করার কথা। কারন এদের আছে বিশাল কর্মী বাহিনী,তরুন রক্ত, দেশ ব্যাপী শাখা-প্রশাখা, দেশের মানুষকে সচেতন করার জন্য এদের চাইতে শক্তিশালী আর কে আছে ? কিন্তু এখন কারা করছে এই সব ,যাদের রক্তের প্রতিটা ফোটায় আছে এই দেশের স্বাধীনতার প্রতি বিদ্বেষ, যারা এই কিছুদিন আগে ও শ্লোগান তুলেছিল-
" আমরা হব তালেবান, বাংলা হবে আফগান"।
এই শুয়োরের দল এখন কর্মী সংগ্রহের কৌশল এ এনেছে অভাবনীয় পদ্ধতি। এলাকায় এলাকায় এরা এখন ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে। পোলাপানের ভালো লাগা, মন্দ লাগাকে ও কাজে লাগাতে শিখে গেছে। আগের মতন স্কুলের গেট এ দাঁড়িয়ে জামাতি দাওয়াত দেয়া বন্ধ করে নতুন তরিকা ধরেছে।
এদের এই সব নতুন নতুন ধান্দাবাজি থেকে আমাদের অল্প বয়সী কিশোর-তরুন্ দের রক্ষা করতে হবে।জনগনকে ও সচেতন করতে হবে। নয়ত সত্যি একদিন আমাদের সোনার বাংলাকে আফগানদের মতন প্রস্তর যুগে ফেরত পাঠাবে। সময় থাকতে-
" সাধু সাবধান "
"সাধু সাবধান"...এখানে সাধু বলতে কবি কি বোঝাতে চেয়েছেন??
ReplyDeleteএইখানে কবি বলেছেন, জামাতী গাছের ফল খেয়ো না। যেইখানে দেখিবে জামাতী গাছ, উপড়াইয়া ফেলো তাহা ।
ReplyDeleteশুধু উপড়াইলে হইবেক না...
ReplyDeleteউপড়ানোর পর সেই স্থানটাকে হারপিক দিয়া উত্তম রুপে ধৌত করিতে হইবেক ।
কেননা সেইখানে জামাতি ভাইরাস থাকিয়া যাইতে পারে...